আমরা জানি যে গ্যালিসিয়ায় ভ্রমণ অবিশ্বাস্য প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার ধারণা নিয়ে ভ্রমণ করছে, এমন কিছু যা আমরা নিঃসন্দেহে উপকূলীয় অঞ্চলে করতে পারি। এমন জায়গাগুলি রয়েছে যা সময়ের সাথে সাথে ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, হয় সামাজিক নেটওয়ার্কগুলির কারণে বা তারা এটার জন্য প্রাপ্য। তার মধ্যে একটি চিত্তাকর্ষক Arজারো জলপ্রপাত বা জাল্লাস জলপ্রপাত, যেহেতু এটি এই জলপ্রপাতের সাথে সরাসরি সমুদ্রের মধ্যে প্রবাহিত নদী।
এই প্রাকৃতিক ঘটনাটি নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য, এটি কেবল অনন্য কিছু নয়, কারণ এটি একটি সত্যই সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য। আমরা আপনাকে বলব কীভাবে সেখানে যাবেন এবং জলপ্রপাতের কাছাকাছি কী করা যায়, যেহেতু গ্যালিশিয়ান উপকূলে দেখার মতো অনেক কিছুই আছে।
কি আছে জানতে হবে
XNUMX শতকের লিখিত প্রশংসাপত্র রয়েছে যা ইতিমধ্যে জলপ্রপাতের কথা বলেছে, এটি একটি ঘটনা হিসাবে সমুদ্র থেকে প্রশংসা করা যায়। এই জলপ্রপাতটি সরাসরি কয়েকটি সমুদ্রের মধ্যে পড়ে যেগুলির মধ্যে একটি, যার কারণে এটি এত অদ্ভুত। তবে কৌতূহলের বাইরেও এটি ডামব্রিয়ায় অবস্থিত ছোট্ট টাউন হলগুলির অন্যতম দুর্দান্ত আকর্ষণ। জলপ্রপাতের উচ্চতা 155 মিটার এবং এর বৃহত্তম ড্রপটি 40 মিটার। এটি তথাকথিত মাউন্ট ও পিন্ডোর পাদদেশের দেয়ালের উপরে পড়ে যা বেশ আকর্ষণীয়। সাত বছর ধরে এটির ন্যূনতম পরিবেশগত প্রবাহ রয়েছে, যার অর্থ আমরা সারা বছর ধরে উপভোগ করতে পারি। তবে সন্দেহ নেই যে এটি শীতকালে সবচেয়ে দর্শনীয় হয়, বিশেষত শীতকালে বৃষ্টি হয়, কারণ এটি আরও জোর দিয়ে পড়ে with
জলপ্রপাতে কীভাবে যাবেন
জলপ্রপাতটি পেতে আমাদের সাধারণত উপকূলীয় রাস্তাটি অনুসরণ করতে হবে যা মুরোস এবং কর্নোটার দিকে নিয়ে যায়, আমরা যে জায়গাগুলি দিয়ে যাব। এটি এমন একটি রাস্তা যা কিছুটা দীর্ঘ, অনেকগুলি বক্ররেখা সহ, তবে এটি সত্যিই সুন্দর জায়গাগুলি দিয়ে যায়, তাই এই পথটি ধরে নেওয়া উপযুক্ত। সুতরাং আমরা নোয়ার মোহনা এবং এলাকার সৈকতগুলি পুরোপুরি দেখতে পাচ্ছি। আমরা কর্নোটা পাস করে হে পিন্ডো টাউন হলে চলে যাই। মাউন্ট পিন্ডো দূর থেকে পুরোপুরি দেখা যায়। অবশেষে আমরা জজারো শহরে পৌঁছে যাব, যেখানে জলপ্রপাত রয়েছে। যাও জাল্লাস নদীর উপর একটি ছোট সেতু পার কর তারপরে আমরা আমাদের ডানদিকে একটি ছোট্ট রাস্তা দেখতে পাব, এটিই জলপ্রপাতের দিকে নিয়ে যায়। এই রাস্তাটি সংকীর্ণ এবং প্রত্যেকে নিজের গাড়িটি সেখানে রাখতে চায় না, কারণ উচ্চ মৌসুমে খুব বেশি পার্কিং নেই। তবে যদি আমরা বেশি হাঁটতে না চাই তবে এটি সেরা বিকল্প। আরেকটি বিকল্প হ'ল আরও কিছুটা চালিয়ে যাওয়া এবং শহরে পার্ক করা, যেখানে জলখাবার করার জন্য বার রয়েছে।
Arজারো জলপ্রপাতটি দেখুন
জলপ্রপাত পরিদর্শন করার সময় আমাদের অবশ্যই জানতে হবে আমাদের কিছুটা হাঁটাচলা করতে হবে, বিশেষত যদি আমরা শহর থেকে যাই তবে এটি একটি সহজ যাত্রা। জলপ্রপাতের কাছে রয়েছে ক লন এবং একটি ছোট পার্ক সহ বিনোদন অঞ্চল। জলপ্রপাতের দিকে যাওয়ার সময় আমরা একটি পুরানো বিল্ডিং দেখতে পেলাম যা আজ বিদ্যুতের যাদুঘর এবং ব্যাখ্যা কেন্দ্র। আমরা যদি হাঁটাচলা চালিয়ে যান তবে আমরা পুরানো সেন্ট্রাল ডি কাস্ত্রেলোর ভবনও দেখতে পাব। এই বিল্ডিংয়ের পরে সবচেয়ে ভাল শুরু হয়, যেহেতু আমরা ধারাবাহিকটি ওয়াকওয়ে দিয়ে যাব যা থেকে জলপ্রপাতটি দেখা যায়। এই ধাতব ওয়াকওয়েগুলি কাঠেরগুলিতে পথ দেয়, যা অনেক বেশি সুন্দর ল্যান্ডস্কেপ তৈরি করে। পটভূমিতে জলপ্রপাতের সাথে সুন্দর ছবি তোলার জন্য কিছু নির্দিষ্ট অনুমান রয়েছে।
শেষ প্রান্তে পৌঁছে আমরা কিছু সিঁড়ি বেয়ে নামতে পারি জলপ্রপাতের নিকটতম শিলার কাছে, যেখানে আমরা সেরা ফটোগ্রাফ নিতে পারি যদিও এটি এমন জায়গা যা সাধারণত স্নাপশটটি ক্যাপচার করতে চায় এমন লোকদের দ্বারা পূর্ণ। পাথরগুলির সাথে আপনার খুব যত্নশীল হতে হবে যেহেতু তারা প্রায়শই ভেজা থাকে এবং পিছলে যায়। আমাদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত যে জলপ্রপাতগুলি দেখার আরও একটি উপায় রয়েছে। জল থেকে জলপ্রপাতের কাছাকাছি যাওয়ার জন্য এটি একটি কায়ককে নিয়োগের সাথে জড়িত। এটি একটি মজাদার এবং পৃথক অভিজ্ঞতা যা খুব বিশেষ হবে।
আশেপাশে অন্যান্য জিনিস
এই জায়গাটি সুন্দর ল্যান্ডস্কেপে পূর্ণ। পিন্ডো মাউন্টে জাজার দৃষ্টিভঙ্গিতে আরোহণ করুন এটি সেরা ধারণাগুলির মধ্যে একটি, যেমন ভিলা এবং সমুদ্রের দর্শনীয় ভিউ রয়েছে। আমরা ফিরে গিয়ে বিখ্যাত কার্নোটা সৈকতে যেতে পারি, দুর্দান্ত সৌন্দর্যের লম্বা সৈকত beach উপকূলীয় রাস্তা অনুসরণ করে আমরা মাউন্ট লোরোকে তার সৈকত এবং দীঘি সহ দেখতে পাচ্ছি, এটি একটি প্রাকৃতিক স্থান যা আমাদের নির্বাক করে দেবে। এটি মুরোস শহরে থামারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, কারণ এটি একটি ছোট মাছ ধরার গ্রাম, যেখানে প্রচুর চরিত্র রয়েছে যেখানে আমরা একটি পানীয় পান করতে পারি এবং মুরোস এবং নোয়ায়ার মোহনার চমৎকার দৃশ্য উপভোগ করতে পারি।